১/ নিরক্ষরতা দূরীকরণ।
২/ বিদ্যালয়ে গমনোপযোগী ১০০% শিশুকে বিদ্যালয়ে ভর্তি, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্র্তির হার বৃদ্ধি, ঝরে পড়া রোধ করা।
৩/ প্রকল্পের আওতায় ১৫৭টি প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে প্রাক-শৈশব ও প্রাক- স্কুল শিক্ষা কর্মসূচী চলমান রয়েছে। যে শিক্ষাকেন্দ্রগুলো মন্দির আঙিনাকে ব্যবহার করে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
৪/ প্রকল্পের ধর্মীয় শিক্ষা শিশু শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে (৩৩টি) শৈশব কাল থেকেই ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
৫/ প্রকল্পের ধর্মীয় শিক্ষা বয়স্ক শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে (৪৩টি) ১০ বছরের উর্ধ্বের বয়সে শিক্ষার্থীদের ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা প্রদানের উদ্দেশ্যে কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
৬/ প্রকল্পের ধর্মীয়, নৈতিক এবং বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ে শিক্ষার মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে আলোকিত মানুষ হিসেবে তৈরি করা এবং গীতা শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে নৈতিক শৃঙ্খলা এবং সচেতনতা বৃদ্ধিতে সহায়ক যা সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
৭/ প্রকল্পের আওতায় মন্দিরভিত্তিক শিক্ষাকেন্দ্রগুলোর শতকরা ৮০ ভাগের অধিক মহিলা শিক্ষক দ্বারা পরিচালনা করা এবং এর মাধ্যমে জেন্ডার বৈষম্য দূরীকরণের মাধ্যমে “ নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিতকরণ”।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস